ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • ২ রাজাবলি ১৭
  • পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

২ রাজাবলি ১৭:৭

পাদটীকা

  • *

    আক্ষ., “ভয়।”

২ রাজাবলি ১৭:৯

পাদটীকা

  • *

    অর্থাৎ প্রতিটা জায়গায়, তা সেখানে কম লোক থাকুক কিংবা বেশি লোক।

২ রাজাবলি ১৭:১০

পাদটীকা

  • *

    শব্দকোষ দেখুন।

২ রাজাবলি ১৭:১২

পাদটীকা

  • *

    এরজন্য ব্যবহৃত ইব্রীয় শব্দ সম্ভবত “মলের” জন্য ব্যবহৃত শব্দের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত আর এটা এই বিষয়টা বোঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে যে, বস্তুটা কতটা ঘৃণ্য।

২ রাজাবলি ১৭:১৬

পাদটীকা

  • *

    বা “ছাঁচে ঢালা।”

  • *

    শব্দকোষ দেখুন।

২ রাজাবলি ১৭:১৭

পাদটীকা

  • *

    আক্ষ., “আগুনের মধ্য দিয়ে পার করাল।”

  • *

    আক্ষ., “কাজগুলো করার জন্য নিজেদের বিক্রি করল।”

২ রাজাবলি ১৭:২৫

পাদটীকা

  • *

    বা “উপাসনা।”

২ রাজাবলি ১৭:২৬

পাদটীকা

  • *

    বা “সেই দেশের ঈশ্বরের ধর্মীয় প্রথা কী।”

২ রাজাবলি ১৭:২৮

পাদটীকা

  • *

    বা “উপাসনা।”

২ রাজাবলি ১৭:২৯

পাদটীকা

  • *

    বা “দেবতাদের।”

২ রাজাবলি ১৭:৩৩

পাদটীকা

  • *

    বা “ধর্মীয় প্রথা।”

২ রাজাবলি ১৭:৩৪

পাদটীকা

  • *

    বা “ধর্মীয় প্রথাগুলোই।”

  • *

    আক্ষ., “যিহোবাকে ভয়।”

২ রাজাবলি ১৭:৪০

পাদটীকা

  • *

    বা “ধর্মীয় প্রথাই।”

বাইবেলের অন্যান্য অনুবাদ

এই শাস্ত্রপদটা অন্যান্য বাইবেলে কীভাবে এসেছে, তা দেখার জন্য শাস্ত্রপদের নম্বরের উপর ক্লিক করুন।
  • পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ
  • ১
  • ২
  • ৩
  • ৪
  • ৫
  • ৬
  • ৭
  • ৮
  • ৯
  • ১০
  • ১১
  • ১২
  • ১৩
  • ১৪
  • ১৫
  • ১৬
  • ১৭
  • ১৮
  • ১৯
  • ২০
  • ২১
  • ২২
  • ২৩
  • ২৪
  • ২৫
  • ২৬
  • ২৭
  • ২৮
  • ২৯
  • ৩০
  • ৩১
  • ৩২
  • ৩৩
  • ৩৪
  • ৩৫
  • ৩৬
  • ৩৭
  • ৩৮
  • ৩৯
  • ৪০
  • ৪১
পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ
২ রাজাবলি ১৭:১-৪১

রাজাবলির দ্বিতীয় খণ্ড

১৭ যিহূদায় রাজা আহসের রাজত্বের ১২তম বছরে ইজরায়েলে এলার ছেলে হোশেয় রাজা হলেন। তিনি শমরিয়া থেকে ইজরায়েলের উপর ন-বছর ধরে রাজত্ব করলেন। ২ তিনি যিহোবার দৃষ্টিতে যা মন্দ, তা করতে থাকলেন। তবে, তার আগে ইজরায়েলের রাজারা যতটা মন্দ কাজ করেছিলেন, তিনি ততটা মন্দ কাজ করলেন না। ৩ অশূরের রাজা শল্‌মনেষর হোশেয়ের উপর আক্রমণ করলেন আর এর ফলে, হোশেয় তার দাস হয়ে গেলেন এবং তাকে কর দিতে লাগলেন। ৪ কিছুসময় পর, অশূরের রাজা জানতে পারলেন যে, হোশেয় তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন কারণ হোশেয় মিশরের রাজা সোয়ের কাছে তার বার্তাবাহকদের পাঠিয়েছিলেন আর তিনি অশূরের রাজাকে কর দেননি, যেমনটা তিনি বিগত বছরগুলোতে দিতেন। তাই, অশূরের রাজা হোশেয়কে বন্দি করে নিলেন এবং তাকে কারাগারে রাখলেন।

৫ এরপর, অশূরের রাজা এসে পুরো দেশের উপর আক্রমণ করলেন আর তিনি শমরিয়ায় এসে তিন বছর সেটাকে অবরোধ করে রাখলেন। ৬ অশূরের রাজা হোশেয়ের রাজত্বের নবম বছরে শমরিয়াকে দখল করে নিলেন। তারপর, তিনি ইজরায়েলের লোকদের বন্দি করে অশূরে নিয়ে গেলেন আর তাদের হলহে, গোষণ নদীর পাশে অবস্থিত হাবোরে এবং মাদীয়দের নগরগুলোতে বাস করালেন।

৭ এই সমস্ত কিছু ঘটল কারণ ইজরায়েলের লোকেরা তাদের ঈশ্বর যিহোবার বিরুদ্ধে পাপ করেছিল, যিনি তাদের মিশরের রাজা ফরৌণের হাত থেকে উদ্ধার করে মিশর থেকে বের করে এনেছিলেন। তারা অন্য দেবতাদের উপাসনা* করেছিল, ৮ যিহোবা তাদের সামনে থেকে যে-জাতিগুলোকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন, তাদের রীতিনীতি পালন করেছিল এবং ইজরায়েলের রাজারা যে-সমস্ত রীতিনীতির প্রবর্তন করেছিলেন, সেগুলো পালন করেছিল।

৯ ইজরায়েলীয়েরা এমন কাজ করছিল, যেগুলো তাদের ঈশ্বর যিহোবার দৃষ্টিতে সঠিক ছিল না। তারা তাদের সমস্ত নগরে উঁচু জায়গা তৈরি করতে থাকল এবং প্রহরীদের দুর্গ থেকে শুরু করে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা নগর পর্যন্ত প্রতিটা জায়গা* উঁচু জায়গা দিয়ে ভরিয়ে দিল। ১০ তারা প্রতিটা উঁচু পাহাড়ের উপর এবং প্রতিটা বড়ো গাছের নীচে নিজেদের জন্য উপাসনার স্তম্ভ এবং উপাসনার খুঁটি* তৈরি করতে থাকল। ১১ যিহোবা তাদের সামনে থেকে যে-জাতিগুলোকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন, তাদের মতো তারাও সেইসমস্ত উঁচু জায়গায় বলি উৎসর্গ করত, যাতে বলি থেকে ধোঁয়া বের হয়। তারা ক্রমাগত মন্দ কাজ করে যিহোবাকে রাগিয়ে তুলল।

১২ তারা সেই জঘন্য মূর্তিগুলোর* সেবা করতে থাকল, যেগুলোর বিষয়ে যিহোবা তাদের বলেছিলেন: “তোমরা এমনটা করবে না!” ১৩ যিহোবা তাঁর সমস্ত ভাববাদী ও দর্শককে পাঠিয়ে এই বলে ইজরায়েল ও যিহূদাকে সতর্ক করতেন ও বোঝাতেন: “তোমরা তোমাদের মন্দ কাজ ছেড়ে দিয়ে আমার কাছে ফিরে এসো! আর সেই ব্যবস্থায় লেখা আজ্ঞা ও নিয়মগুলো পালন করো, যেটা আমি তোমাদের পূর্বপুরুষদের দিয়েছিলাম এবং আমার দাসদের, ভাববাদীদের মাধ্যমে দিয়েছিলাম।” ১৪ কিন্তু, তারা তাঁর কথা শুনল না এবং তাদের পূর্বপুরুষদের মতোই একগুঁয়ে হয়ে থাকল, যারা তাদের ঈশ্বর যিহোবার প্রতি বিশ্বাস দেখায়নি। ১৫ তারা ক্রমাগত তাঁর আইনকানুন প্রত্যাখ্যান করল এবং সেই চুক্তি প্রত্যাখ্যান করল, যেটা তিনি তাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে করেছিলেন। ঈশ্বর তাদের সতর্ক করার জন্য বিভিন্ন বিষয় মনে করিয়ে দিয়েছিলেন কিন্তু তারা সেগুলো উপেক্ষা করতে থাকল। তারা অপদার্থ মূর্তিগুলোর উপাসনা করতে থাকল আর নিজেরাও অপদার্থ হয়ে গেল। এভাবে তারা তাদের আশেপাশের জাতিগুলোকে অনুকরণ করল, যদিও যিহোবা তাদের আজ্ঞা দিয়েছিলেন, যেন তারা তাদের অনুকরণ না করে।

১৬ তারা তাদের ঈশ্বর যিহোবার সমস্ত আজ্ঞা লঙ্ঘন করতে থাকল। তারা বাছুরের দুটো ধাতব* মূর্তি এবং একটা উপাসনার খুঁটি* তৈরি করল, আকাশের সমস্ত বাহিনীর সামনে মাথা নত করল এবং বাল দেবতার সেবা করল। ১৭ এ ছাড়া, তারা তাদের ছেলে-মেয়েদের আগুনে পুড়িয়ে উৎসর্গ করল,* জ্যোতিষবিদ্যা চর্চা করল, লক্ষণ দেখে ভবিষ্যতের কথা বলল এবং এমন কাজগুলো করে চলল,* যেগুলো যিহোবার দৃষ্টিতে মন্দ। এভাবে তারা তাঁকে রাগিয়ে তুলল।

১৮ তাই, যিহোবা ইজরায়েলের উপর প্রচণ্ড রেগে গেলেন আর তাদের তাঁর চোখের সামনে থেকে দূর করে দিলেন। তিনি যিহূদা বংশ ছাড়া আর কাউকে থাকতে দিলেন না।

১৯ যিহূদার লোকেরাও তাদের ঈশ্বর যিহোবার আজ্ঞা পালন করল না। ইজরায়েলের লোকেরা যে-রীতিনীতিগুলো পালন করেছিল, তারাও সেই রীতিনীতিগুলো পালন করল। ২০ তাই, যিহোবা ইজরায়েলের সমস্ত বংশধরকে প্রত্যাখ্যান করলেন, অপমানিত করলেন এবং লুটকারীদের হাতে তুলে দিলেন। তিনি ততক্ষণ পর্যন্ত এমনটা করলেন, যতক্ষণ না তিনি তাদের নিজের সামনে থেকে দূর করে দিলেন। ২১ তিনি দায়ূদের পরিবারের কাছ থেকে ইজরায়েলকে কেড়ে নিলেন। তারপর, নবাটের ছেলে যারবিয়ামকে রাজা করা হল। কিন্তু, যারবিয়াম ইজরায়েলীয়দের যিহোবার উপাসনা করা থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে গেলেন আর তাদের দিয়ে এক বড়ো পাপ করালেন। ২২ আর যারবিয়াম যে-পাপগুলো করেছিলেন, ইজরায়েলের লোকেরা সেইসমস্ত পাপ করে চলল। তারা সেগুলো করা ছাড়ল না। ২৩ অবশেষে, যিহোবা ইজরায়েলকে তাঁর চোখের সামনে থেকে দূর করে দিলেন, ঠিক যেমনটা তিনি তাঁর সমস্ত দাস অর্থাৎ ভাববাদীদের মাধ্যমে বলেছিলেন। তাই, ইজরায়েলের লোকদের বন্দি করে অশূরে নিয়ে যাওয়া হল আর আজ পর্যন্ত তারা সেখানেই আছে।

২৪ পরে, অশূরের রাজা ব্যাবিলন, কূথা, অব্বা, হমাৎ ও সফর্বয়িম নগর থেকে লোকদের নিয়ে এলেন এবং তাদের শমরিয়ার সেই নগরগুলোতে বাস করালেন, যেগুলোতে ইজরায়েলীয়েরা থাকত। সেই লোকেরা শমরিয়া দখল করে নিল আর সেটার নগরগুলোতে থাকতে লাগল। ২৫ তারা যখন প্রথম প্রথম সেখানে থাকতে লাগল, তখন তারা যিহোবাকে ভয়* করত না। তাই, যিহোবা তাদের মাঝে সিংহ পাঠালেন আর সেগুলো তাদের মধ্যে কয়েক জনকে মেরে ফেলল। ২৬ অশূরের রাজাকে জানানো হল: “আপনি যে-জাতিগুলোর লোকদের বন্দি করে শমরিয়ার নগরগুলোতে বাস করিয়েছেন, তারা জানে না, কীভাবে সেই দেশের ঈশ্বরের উপাসনা করতে হয়। তাই, সেই ঈশ্বর তাদের মাঝে সিংহ পাঠাচ্ছেন, যেগুলো লোকদের মেরে ফেলছে। এমনটা ঘটার কারণ হল তাদের মধ্যে কেউই জানে না, কীভাবে সেই দেশের ঈশ্বরের উপাসনা করতে হয়।”*

২৭ এই কথা শুনে অশূরের রাজা আদেশ দিলেন: “তোমরা যে-লোকদের শমরিয়া থেকে বন্দি করে নিয়ে এসেছ, তাদের মধ্য থেকে একজন যাজককে সেখানে ফেরত পাঠিয়ে দাও। সে সেখানে থেকে লোকদের শেখাবে, কীভাবে সেই দেশের ঈশ্বরের উপাসনা করতে হয়।” ২৮ তখন শমরিয়া থেকে যে-যাজকদের বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তাদের মধ্য থেকে একজন যাজক বৈথেলে ফিরে এল আর সে সেখানে থেকে লোকদের শেখাতে লাগল, কীভাবে তারা যিহোবাকে ভয়* করবে।

২৯ তবুও, প্রতিটা জাতির লোকেরা নিজের নিজের দেবতার* মূর্তি বানাল আর সেই মূর্তিগুলো উঁচু জায়গাগুলোতে বানানো উপাসনার ঘরগুলোতে রাখল। এই সমস্ত উঁচু জায়গা শমরীয়েরা বানিয়েছিল। প্রতিটা জাতি থেকে আসা লোকেরা যে-নগরগুলোতে বাস করছিল, সেই নগরগুলোতে তারা এমনটা করল। ৩০ ব্যাবিলনের লোকেরা সুক্কোৎ-বনোতের মূর্তি বানাল, কূথের লোকেরা নের্গলের মূর্তি বানাল, হমাতের লোকেরা অশীমার মূর্তি বানাল ৩১ এবং অব্বার লোকেরা নিভস ও তর্তকের মূর্তি বানাল। সফর্বয়িমের লোকেরা তাদের জায়গার দেবতা অদ্রমেলক ও অনম্মেলকের কাছে তাদের ছেলেদের আগুনে পুড়িয়ে উৎসর্গ করত। ৩২ যদিও লোকেরা যিহোবাকে ভয় করত, তবুও তারা সাধারণ লোকদের মধ্য থেকে কয়েক জন লোককে বেছে নিয়ে তাদের উঁচু জায়গাগুলোর জন্য যাজক হিসেবে নিযুক্ত করল আর সেই যাজকেরা উঁচু জায়গাগুলোতে বানানো উপাসনার ঘরগুলোতে সেবা করত। ৩৩ এভাবে লোকেরা যিহোবাকে ভয় করত ঠিকই, কিন্তু তারা নিজেদের দেবতাদের উপাসনা করত আর তাদের যে-জাতিগুলো থেকে বন্দি করে নিয়ে আসা হয়েছিল, সেই জাতিগুলোর ধর্ম* পালন করত।

৩৪ আজ পর্যন্ত তারা তাদের আগের ধর্মগুলোই* পালন করে। তাদের মধ্যে কেউই যিহোবার উপাসনা* করে না আর কেউই যিহোবার নিয়ম, বিচার সংক্রান্ত রায়, ব্যবস্থা ও আজ্ঞা পালন করে না, যেগুলো তিনি যাকোবের ছেলেদের দিয়েছিলেন, যার নাম পরিবর্তন করে তিনি ইজরায়েল রেখেছিলেন। ৩৫ যিহোবা যখন তাদের সঙ্গে চুক্তি করেছিলেন, তখন তিনি এই আজ্ঞা দিয়েছিলেন: “তোমরা অন্য দেবতাদের ভয় করবে না, তাদের সামনে মাথা নত করবে না, তাদের সেবা করবে না এবং তাদের উদ্দেশে বলি উৎসর্গ করবে না। ৩৬ তোমরা কেবল যিহোবাকেই ভয় করবে, যিনি তাঁর হাত বাড়িয়ে তাঁর মহাশক্তির মাধ্যমে তোমাদের মিশর থেকে বের করে এনেছিলেন। তোমরা তাঁর সামনেই মাথা নত করবে এবং তাঁর উদ্দেশেই বলি উৎসর্গ করবে। ৩৭ তিনি তোমাদের জন্য যে-আইনকানুন, বিচার সংক্রান্ত রায়, ব্যবস্থা ও আজ্ঞা লিখিয়েছেন, তোমরা সেগুলো সবসময় ভালোভাবে পালন করবে আর তোমরা অন্য দেবতাদের ভয় করবে না। ৩৮ আমি তোমাদের সঙ্গে যে-চুক্তি করেছিলাম, তোমরা সেই চুক্তি কখনো ভুলবে না আর তোমরা অন্য দেবতাদের ভয় করবে না। ৩৯ এর পরিবর্তে, তোমরা কেবল তোমাদের ঈশ্বর যিহোবাকেই ভয় করবে কারণ তিনিই সমস্ত শত্রুর হাত থেকে তোমাদের উদ্ধার করবেন।”

৪০ কিন্তু, তারা তাঁর আজ্ঞা পালন করল না আর তাদের আগের ধর্মই* পালন করল। ৪১ তারা যিহোবাকে ভয় করতে লাগল, কিন্তু একইসঙ্গে নিজেদের খোদাই-করা মূর্তিগুলোর সেবা করল। তাদের ছেলেরা ও নাতিরা তাদের মতোই কাজ করল আর আজ পর্যন্ত তারা এমনটাই করছে।

বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৫)
লগ আউট
লগ ইন
  • বাংলা
  • শেয়ার
  • পছন্দসমূহ
  • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
  • ব্যবহারের শর্ত
  • গোপনীয়তার নীতি
  • গোপনীয়তার সেটিং
  • JW.ORG
  • লগ ইন
শেয়ার