ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w০১ ৯/১৫ পৃষ্ঠা ২৮
  • পাঠকদের থেকে প্রশ্নসকল

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • পাঠকদের থেকে প্রশ্নসকল
  • ২০০১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • কাদের উপাসনা ঈশ্বর গ্রহণ করেন?
    জ্ঞান যা অনন্ত জীবনে পরিচালিত করে
  • খ্রীষ্টানরা আত্মায় ও সত্যে উপাসনা করেন
    ২০০২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • কেন ঈশ্বরের আত্মার দ্বারা পরিচালিত হবেন?
    ২০১১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • প্রথম শতাব্দীতে এবং বর্তমানে ঈশ্বরের আত্মার দ্বারা পরিচালিত
    ২০১১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
আরও দেখুন
২০০১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w০১ ৯/১৫ পৃষ্ঠা ২৮

পাঠকদের থেকে প্রশ্নসকল

যিহোবাকে “আত্মায়” উপাসনা করা বলতে কী বোঝায়?

একজন শমরীয় স্ত্রীলোক, শুখর শহরের কাছে অবস্থিত যাকোবের কুয়ো থেকে জল নিতে আসলে পর, যীশু তার কাছে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছিলেন: “ঈশ্বর আত্মা; আর যাহারা তাঁহার ভজনা করে, তাহাদিগকে আত্মায় ও সত্যে ভজনা করিতে হইবে।” (যোহন ৪:২৪) সত্য উপাসনা “সত্যে” করতে হবে অর্থাৎ যিহোবা ঈশ্বর বাইবেলে নিজের ও তাঁর উদ্দেশ্যগুলো সম্বন্ধে যা জানিয়েছেন সেটার সঙ্গে যেন এর মিল থাকে। এছাড়া, ঈশ্বরকে আমাদের আত্মায় উপাসনা করতে হবে অর্থাৎ উদ্যোগের সঙ্গে এবং বিশ্বাস ও প্রেমপূর্ণ হৃদয়ে তাঁর উপাসনা করতে হবে। (তীত ২:১৪) কিন্তু বিবরণ দেখায় যে, ‘ঈশ্বরকে আত্মায় ভজনা করা’ সম্বন্ধে যীশু যা বলেছিলেন, তা আমরা যে মনোভাব নিয়ে যিহোবার সেবা করি তার থেকে আরও বেশি কিছুকে বোঝায়।

কুয়োর ধারে সেই স্ত্রীলোকের সঙ্গে যীশু যা আলোচনা করেছিলেন, সেখানে তিনি উপাসনার মধ্যে ভক্তি থাকা বা না থাকার ব্যাপারে কথা বলছিলেন না। এমনকি মিথ্যা উপাসনাও উদ্যোগ ও ভক্তি নিয়ে করা যেতে পারে। পিতাকে শমরিয়ার কোন পর্বতে বা যিরূশালেম মন্দিরে অর্থাৎ দুটো আক্ষরিক জায়গার কোথাও যে উপাসনা করা যাবে না, এই কথাগুলো বলার পর ঈশ্বরের প্রকৃত অস্তিত্বের ওপর ভিত্তি করে যীশু এক নতুন উপাসনা পদ্ধতির কথা উল্লেখ করেছিলেন। (যোহন ৪:২১) তিনি বলেছিলেন: “ঈশ্বর হলেন একজন আত্মিক ব্যক্তি।” (যোহন ৪:২৪, চালর্স বি. উইলিয়ামস) সত্য ঈশ্বর মাংসিক ব্যক্তি নন এবং তাঁকে দেখা বা অনুভব করা যায় না। তাঁর উপাসনা কোন আক্ষরিক মন্দির বা পর্বতকে ঘিরে নয় তাই যীশু এমন একধরনের উপাসনার কথা বলেছিলেন, যেটার জন্য কোন কিছুকে দেখার প্রয়োজন হয় না।

সত্যে উপাসনা করা ছাড়াও, গ্রহণযোগ্য উপাসনার জন্য পবিত্র আত্মা অর্থাৎ ঈশ্বরের অদৃশ্য কার্যকারী শক্তির নির্দেশনার প্রয়োজন আছে। প্রেরিত পৌল লিখেছিলেন, “আত্মা সকলই অনুসন্ধান করেন, ঈশ্বরের গভীর বিষয় সকলও অনুসন্ধান করেন।” তিনি আরও বলেছিলেন; “আমরা জগতের আত্মাকে পাই নাই, বরং ঈশ্বর হইতে নির্গত আত্মাকে পাইয়াছি যেন ঈশ্বর অনুগ্রহপূর্ব্বক আমাদিগকে যাহা যাহা দান দান করিয়াছেন, তাহা জানিতে পারি।” (১ করিন্থীয় ২:৮-১২) ঈশ্বরের কাছে গ্রহণযোগ্য উপাসনা করার জন্য আমাদের মধ্যে তাঁর আত্মা থাকতে হবে। এছাড়া, তাঁর বাক্য অধ্যয়ন করে ও সেগুলোকে কাজে লাগিয়ে আমাদের নিজেদের আত্মা বা মনোভাবকে ঈশ্বরের আত্মার সঙ্গে মিল রেখে চালানো জরুরি।

[২৮ পৃষ্ঠার চিত্র]

ঈশ্বরকে “আত্মায় ও সত্যে” উপাসনা করুন

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৫)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার