-
“পবিত্র শক্তিতে পূর্ণ হলেন”ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে ‘পুঙ্খানুপুঙ্খ সাক্ষ্য দেওয়া’!
-
-
১৬. প্রথম শতাব্দীর খ্রিস্টানেরা কীভাবে আত্মত্যাগের মনোভাব দেখিয়েছিল?
১৬ এতে কোন সন্দেহ নেই, যারা বাপ্তিস্ম নিয়েছিল তাদের উপর যিহোবার আশীর্বাদ ছিল। বিবরণ জানায়, “যে-ব্যক্তিরা যিশুর অনুসারী হয়েছিল, তারা সবাই একত্রিত হতো এবং একে অন্যের সঙ্গে সব কিছু ভাগ করে নিত। আর তারা নিজেদের বিষয়সম্পত্তি বিক্রি করে যে-টাকাপয়সা পেত, সেখান থেকে প্রত্যেককে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী দিত।”f (প্রেরিত ২:৪৪, ৪৫) নিশ্চিতভাবে, প্রত্যেক সত্য খ্রিস্টান এভাবেই প্রেম এবং আত্মত্যাগের মনোভাব দেখাতে চাইবে।
-
-
“পবিত্র শক্তিতে পূর্ণ হলেন”ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে ‘পুঙ্খানুপুঙ্খ সাক্ষ্য দেওয়া’!
-
-
f এই ব্যবস্থা কিছু সময়ের জন্য করা হয়েছিল যাতে সেই ভাই-বোনদের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো জোগানো যায়, যারা তাদের নতুন বিশ্বাসের বিষয়ে আরও শেখার জন্য অন্যান্য দেশ থেকে জেরুসালেমে এসে থেকে গিয়েছিল। যে-খ্রিস্টানেরা দান করেছিল তারা স্বেচ্ছায় খুশি হয়ে তা করেছিল। তবে, এটা কোনো সাম্যবাদী ব্যবস্থা ছিল না যে, সব কিছু সমানভাবে ভাগ করে নিতে হবে বরং খ্রিস্টানেরা স্বেচ্ছায় দান করেছিল।—প্রেরিত ৫:১-৪.
-