ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w৯৮ ২/১৫ পৃষ্ঠা ১৭-২২
  • ঈশ্বরের সন্তানদের জন্য অবিলম্বেই প্রতাপের স্বাধীনতা

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • ঈশ্বরের সন্তানদের জন্য অবিলম্বেই প্রতাপের স্বাধীনতা
  • ১৯৯৮ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • তারা বলছেন “আইস।”
  • সময়ের প্রবাহে পরিবর্তনগুলি
  • কৃতজ্ঞ হওয়ার অনেক কারণ
  • আপনি কি উপস্থিত থাকবেন?
  • যিহোবা অনেক পুত্রকে প্রতাপে আনয়ন করেন
    ১৯৯৮ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • প্রভুর সান্ধ্যভোজ আপনার জন্য কী অর্থ রাখে?
    ২০০৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • আমাদের প্রত্যাশায় আনন্দ করা
    ২০১২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • স্বর্গস্থ ও পৃথিবীস্থ বিষয় সকল সংগ্রহ করা
    ২০০৬ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
আরও দেখুন
১৯৯৮ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w৯৮ ২/১৫ পৃষ্ঠা ১৭-২২

ঈশ্বরের সন্তানদের জন্য অবিলম্বেই প্রতাপের স্বাধীনতা

“সৃষ্টি অসারতার বশীকৃত হইল, . . . এই প্রত্যাশায় হইল যে, সৃষ্টি নিজেও ক্ষয়ের দাসত্ব হইতে মুক্ত হইয়া ঈশ্বরের সন্তানগণের প্রতাপের স্বাধীনতা পাইবে।”—রোমীয় ৮:২০, ২১.

১. প্রায়শ্চিত্ত-দিনে যীশুর বলিদান কিভাবে চিত্রিত হত?

যিহোবা তাঁর একজাত পুত্রকে মুক্তির মূল্যরূপ বলিদান হিসাবে দান করেছিলেন, যা ১,৪৪,০০০ জন ব্যক্তিদের স্বর্গীয় জীবনের পথ এবং মানবজাতির অবশিষ্ট অংশের জন্য অনন্ত পার্থিব প্রত্যাশার পথ খুলে দিয়েছিল। (১ যোহন ২:১, ২) পূর্ববর্তী প্রবন্ধে যেমন উল্লেখ করা হয়েছে যে আত্মায়-জাত খ্রীষ্টানদের জন্য যীশুর বলিদান চিত্রিত হত যখন বাৎসরিক প্রায়শ্চিত্ত-দিনে ইস্রায়েলের মহাযাজক তার নিজের, তার পরিবারের ও লেবীর বংশের জন্য পাপের বলিদান হিসাবে একটি গোবৎস বলি দিতেন। সেই একই দিনে, তিনি অন্যান্য সমস্ত ইস্রায়েলীয়দের জন্য পাপের বলিদান হিসাবে একটি ছাগ বলি দিতেন, যেমন খ্রীষ্টের বলিদান সমগ্র মানবজাতিকে উপকৃত করবে। একটি জীবিত ছাগ প্রান্তরে চলে যাওয়ার মাধ্যমে রূপকভাবে লোকেদের অতীতের সমষ্ঠিগত পাপ থেকে মুক্ত করত।a—লেবীয় পুস্তক ১৬:৭-১৫, ২০-২২, ২৬.

২, ৩. রোমীয় ৮:২০, ২১ পদে নথিবদ্ধ পৌলের বিবৃতি কী বোঝায়?

২ যে মনুষ্যেরা ‘ঈশ্বরের স্বর্গীয় পুত্ত্র’ হবেন তাদের আশা সম্বন্ধে পরিলেখ দেওয়ার পর, প্রেরিত পৌল বলেছিলেন: “সৃষ্টির ঐকান্তিকী প্রতীক্ষা ঈশ্বরের পুত্ত্রগণের প্রকাশপ্রাপ্তির অপেক্ষা করিতেছে। কারণ সৃষ্টি অসারতার বশীকৃত হইল, স্ব-ইচ্ছায় যে হইল, তাহা নয়, কিন্তু বশীকর্ত্তার নিমিত্ত; এই প্রত্যাশায় হইল যে, সৃষ্টি নিজেও ক্ষয়ের দাসত্ব হইতে মুক্ত হইয়া ঈশ্বরের সন্তানগণের প্রতাপের স্বাধীনতা পাইবে।” (রোমীয় ৮:১৪, ১৭, ১৯-২১) এই বিবৃতির অর্থ কী?

৩ যখন আমাদের পূর্বপুরুষ আদম একজন সিদ্ধ মানুষ হিসাবে সৃষ্ট হয়েছিল, সে “ঈশ্বরের পুত্ত্র [অথবা সন্তান]” ছিল। (লূক ৩:৩৮) পাপ করার কারণে সে ‘ক্ষয়ের দাসত্বে’ এসেছিল এবং এই অবস্থা মানবজাতির প্রতি প্রবাহিত করেছিল। (রোমীয় ৫:১২) তাদের উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত অসিদ্ধতার কারণে ঈশ্বর মানুষদের ‘অসারতায়’ জন্ম নেওয়া অনুমোদন করেছিলেন কিন্তু তিনি “বংশ” যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে আশা দান করেছিলেন। (আদিপুস্তক ৩:১৫; ২২:১৮; গালাতীয় ৩:১৬) প্রকাশিত বাক্য ২১:১-৪ পদ সেই সময়ের প্রতি নির্দেশ করে যখন ‘মৃত্যু, শোক, আর্ত্তনাদ বা ব্যথা আর হইবে না।’ যেহেতু এটি “মনুষ্যদের” কাছে একটি প্রতিজ্ঞা, তাই এটি আমাদের আশ্বাস দেয় যে রাজ্য শাসনের অধীনে বসবাসরত এক নতুন পার্থিব মানব সমাজ মন ও দেহের পূর্ণ স্বাস্থ্যের পুনর্স্থাপন অভিজ্ঞতা করবে এবং ‘ঈশ্বরের পার্থিব সন্তান’ হিসাবে অনন্ত জীবন উপভোগ করবে। খ্রীষ্টের সহস্র বছরের রাজত্বে, বাধ্য মানুষেরা ‘ক্ষয়ের দাসত্ব হইতে মুক্ত হইবে।’ এক চূড়ান্ত পরীক্ষার সময়ে যিহোবার প্রতি নিষ্ঠাবান প্রমাণিত হওয়ার পর, তারা উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত পাপ ও মৃত্যু থেকে চিরকালের জন্য মুক্ত হবে। (প্রকাশিত বাক্য ২০:৭-১০) এরপর যারা পৃথিবীতে থাকবে তারা “ঈশ্বরের সন্তানগণের প্রতাপের স্বাধীনতা পাইবে।”

তারা বলছেন “আইস।”

৪. “বিনামূল্যেই জীবন-জল গ্রহণ” করার অর্থ কী?

৪ মানবজাতির সম্মুখে কতই না এক বিস্ময়কর আশা রয়েছে! আশ্চর্যের বিষয় নয় যে এখনও পৃথিবীতে স্থিত আত্মায়-জাত খ্রীষ্টানেরা উদ্যোগের সাথে এই সম্বন্ধে অন্যদের জানাতে নেতৃত্ব নিচ্ছেন! যারা প্রতাপান্বিত মেষশাবক, যীশু খ্রীষ্টের ‘কন্যার’ অংশ হবেন, তাদের অংশ হিসাবে এই অভিষিক্ত অবশিষ্টাংশেরা এই ভবিষ্যদ্বাণীমূলক বাক্যের পরিপূর্ণতায় জড়িত: “আর আত্মা ও কন্যা কহিতেছেন, আইস। যে শুনে, সেও বলুক, আইস। আর যে পিপাসিত, সে আইসুক; যে ইচ্ছা করে, সে বিনামূল্যেই জীবন-জল গ্রহণ করুক।” (প্রকাশিত বাক্য ২১:২, ৯; ২২:১, ২, ১৭) না, যীশুর মুক্তির মূল্যরূপ বলিদানের উপকার কেবল ১,৪৪,০০০ জন অভিষিক্ত ব্যক্তিদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ঈশ্বরের আত্মা পৃথিবীতে বিদ্যমান ভার্যা শ্রেণীর অবশিষ্ট ব্যক্তিদের মাধ্যমে “আইস” বলার কাজ করে চলেছেন। শ্রবণরত যে কোন ব্যক্তি, যে ধার্মিকতার জন্য পিপাসিত তিনি পরিত্রাণের জন্য যিহোবার অতি দানশীল ব্যবস্থার সদ্ব্যবহার করতে “আইস” বলতে আমন্ত্রিত।

৫. যিহোবার সাক্ষীরা তাদের মাঝে কাদের পেয়ে আনন্দিত হন?

৫ যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে জীবন প্রদানে ঈশ্বরের ব্যবস্থার প্রতি যিহোবার সাক্ষীদের বিশ্বাস রয়েছে। (প্রেরিত ৪:১২) তারা তাদের মাঝে ঈশ্বরের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে শিখতে ও তাঁর ইচ্ছা পালনে আকাঙ্ক্ষী সৎহৃদয় ব্যক্তিদের পেয়ে আনন্দিত হন। এই ‘শেষকালে’ তাদের কিংডম হল তাদের সকলের জন্য উন্মুক্ত যারা ‘আসতে এবং বিনামূল্যেই জীবন-জল গ্রহণ করতে’ ইচ্ছুক।—দানিয়েল ১২:৪.

সময়ের প্রবাহে পরিবর্তনগুলি

৬. বিভিন্ন সময়ে ঈশ্বরের আত্মা কিভাবে যিহোবার দাসেদের উপরে কার্যকারী হয়েছে?

৬ তাঁর উদ্দেশ্য সম্পাদন করতে ঈশ্বরের একটি সময় রয়েছে এবং এটি মানুষের সাথে তাঁর আচরণকে প্রভাবিত করে। (উপদেশক ৩:১; প্রেরিত ১:৭) যদিও ঈশ্বরের আত্মা তাঁর প্রাক্‌-খ্রীষ্টীয় দাসেদের উপর এসেছিল, তবুও তারা তাঁর আত্মিক পুত্র হিসাবে জাত হননি। কিন্তু উৎসর্গীকৃত পুরুষ ও নারীদের এক স্বর্গীয় উত্তরাধিকারী হিসাবে জন্ম দিতে পবিত্র আত্মাকে ব্যবহার করার জন্য যীশু খ্রীষ্টের দ্বারা যিহোবার সময় শুরু হয়েছিল। আর আমাদের দিন সম্বন্ধে কী বলা যায়? সেই একই আত্মা যীশুর “অপর মেষ”-দের উপর কার্যকারী হচ্ছে কিন্তু এটি তাদের মধ্যে স্বর্গীয় জীবনের জন্য আশা ও আকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে তোলে না। (যোহন ১০:১৬, NW) পরমদেশ পৃথিবীতে অনন্ত জীবন সম্বন্ধীয় তাদের ঈশ্বর-দত্ত আশা নিয়ে, তারা প্রাচীন জগৎ থেকে ঈশ্বরের ধার্মিক নতুন জগতে পরিবর্তিত হওয়ার এই সময়ে, সাক্ষ্যদানের কাজে আনন্দের সাথে অভিষিক্ত অবশিষ্টাংশদের সমর্থন করেন।—২ পিতর ৩:৫-১৩.

৭. বাইবেলের ছাত্রগণ কোন্‌ শস্য ছেদনের কাজের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন কিন্তু পরমদেশ সম্বন্ধে তারা কী জেনেছিলেন?

৭ সা.কা. ৩৩ সালে পঞ্চাশত্তমীর দিনে পবিত্র আত্মা সেচনের মাধ্যমে ঈশ্বর ‘অনেক পুত্ত্রকে প্রতাপে আনয়ন করা’ শুরু করেছিলেন আর স্পষ্টতই তিনি ‘ঈশ্বরের আত্মিক ইস্রায়েলের’ সংখ্যা সর্বমোট ১,৪৪,০০০ জন সম্পূর্ণ করার জন্য সময়ও নির্ধারণ করেছেন। (ইব্রীয় ২:১০; গালাতীয় ৬:১৬; প্রকাশিত বাক্য ৭:১-৮) ১৮৭৯ সাল থেকে শুরু করে, এই পত্রিকায় অভিষিক্ত খ্রীষ্টানদের জড়িত করে এক শস্য ছেদনের কাজের কথা প্রায়ই উল্লেখ করা হত। কিন্তু বাইবেলের ছাত্রগণ (এখন যাদের যিহোবার সাক্ষী বলে ডাকা হয়) এও জানতেন যে শাস্ত্র এক পরমদেশ পৃথিবীতে অনন্ত জীবনের আশাকেও তুলে ধরে। উদাহরণস্বরূপ, ১৮৮৩ সালের জুলাই সংখ্যার প্রহরীদুর্গ (ইংরাজি) বলেছিল: “যখন যীশু তাঁর রাজ্য প্রতিষ্ঠা, মন্দতাকে ধ্বংস ইত্যাদি করবেন, এই পৃথিবী এক পরমদেশে পরিণত হবে, . . . আর যারা কবরে আছেন তারা সকলে সেখান থেকে বের হয়ে আসবেন। আর এই আইনের প্রতি বাধ্য হয়ে তারা হয়ত চিরকাল এখানে বাস করতে পারবেন।” সময়ের প্রবাহে অভিষিক্ত ব্যক্তিদের ছেদন হ্রাস পেয়েছিল এবং ক্রমান্বয়ে যে ব্যক্তিবিশেষদের স্বর্গীয় আশা ছিল না, তারা যিহোবার সংগঠনে একত্রিত হয়েছিল। ইত্যবসরে, ঈশ্বর তাঁর অভিষিক্ত দাস, পুনর্জাত খ্রীষ্টানদের লক্ষণীয় অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেছিলেন।—দানিয়েল ১২:৩; ফিলিপীয় ২:১৫; প্রকাশিত বাক্য ১৪:১৫, ১৬.

৮. ১৯৩০ দশকের প্রথমদিকে পার্থিব আশা সম্বন্ধীয় বোধগম্যতা কিভাবে বিকশিত হয়েছিল?

৮ বিশেষ করে, ১৯৩১ সাল থেকে পার্থিব আশাসম্পন্ন ব্যক্তিরা খ্রীষ্টীয় মণ্ডলীর সাথে মেলামেশা করে এসেছেন। সেই বছর, যিহোবা আত্মায়-জাত খ্রীষ্টানের অবশিষ্টাংশদের যিহিষ্কেল ৯ অধ্যায়টি বোঝার জন্য জ্ঞানালোকিত করেছিলেন যা সেই পার্থিব শ্রেণীকে উল্লেখ করে যারা ঈশ্বরের নতুন জগতে পরিত্রাণের জন্য চিহ্নিত হয়েছেন। ১৯৩২ সালে এই উপসংহার করা হয়েছিল যে বর্তমান দিনের এই মেষতুল্য ব্যক্তিরা যেহূর সহযোগী যোনাদবের (যিহোনাদব) দ্বারা পূর্বচিত্রিত হয়েছিলেন। (২ রাজাবলি ১০:১৫-১৭) ১৯৩৪ সালে এটি স্পষ্ট করা হয়েছিল যে “যোনাদবদের” নিজেদেরকে ঈশ্বরের কাছে “সমর্পণ” অথবা উৎসর্গ করা উচিত। ১৯৩৫ সালে “বিশাল জনতা” অথবা “বিস্তর লোক”—যাদের সম্বন্ধে পূর্বে মনে করা হয়েছিল যে তারা স্বর্গে খ্রীষ্টের ভার্যার “সহচরী” হিসাবে দ্বিতীয় পর্যায়ভুক্ত আত্মিক শ্রেণী হবেন—তারা এক পার্থিব আশাসম্পন্ন অপর মেষ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছিলেন। (প্রকাশিত বাক্য ৭:৪-১৫; ২১:২, ৯; গীতসংহিতা ৪৫:১৪, ১৫) আর বিশেষভাবে ১৯৩৫ সাল থেকে অভিষিক্ত ব্যক্তিরা অগ্রভাগে থেকে পরমদেশ পৃথিবীতে চিরকাল বেঁচে থাকার আকাঙ্ক্ষী সৎ ব্যক্তিদের সন্ধান করে এসেছেন।

৯. ১৯৩৫ সালের পর, কেন কিছু খ্রীষ্টানেরা প্রভুর সান্ধ্যভোজের প্রতীকে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত হয়েছিলেন?

৯ ১৯৩৫ সালের পর, কিছু খ্রীষ্টানেরা যারা প্রভুর সান্ধ্যভোজে রুটি ভোজন ও দ্রাক্ষারস পানে অংশ নিতেন তারা তা করা থেকে বিরত হয়েছিলেন। কেন? কারণ তারা উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন যে তাদের আশা পার্থিব, স্বর্গীয় নয়। ১৯৩০ সালে বাপ্তাইজিত একজন মহিলা বলেছিলেন: “বিশেষভাবে উদ্যোগী পূর্ণ সময়ের পরিচারকদের জন্য যদিও [অংশগ্রহণ করা] যথার্থ বলে মনে করা হয়েছিল কিন্তু আমি কখনও দৃঢ়প্রত্যয়ী ছিলাম না যে আমার স্বর্গীয় আশা ছিল। তারপর ১৯৩৫ সালে আমাদের কাছে এটি স্পষ্ট করা হয়েছিল যে চিরকাল পৃথিবীতে বেঁচে থাকার আশাসম্পন্ন বিস্তর লোকেদের একত্র করা হচ্ছিল। আমাদের মধ্যে অনেকে আমরা যে বিরাট জনতার অংশ তা বোঝার ফলে আনন্দিত হয়েছিলাম এবং স্মরণার্থক সভার প্রতীকগুলি গ্রহণ করা থেকে বিরত হয়েছিলাম।” এমনকি খ্রীষ্টীয় প্রকাশনাদির বিষয়বস্তুও পরিবর্তিত হয়েছিল। যদিও পূর্ববর্তী বছরগুলিতে সেগুলি প্রাথমিকভাবে যীশুর আত্মায়-জাত অনুগামীদের জন্য প্রস্তুত করা হত কিন্তু ১৯৩৫ সালের পর থেকে ‘বিশ্বস্ত দাসের’ প্রহরীদুর্গ ও অন্যান্য সাহিত্যাদি অভিষিক্ত ও তাদের পার্থিব আশাসম্পন্ন সহযোগী উভয়ের চাহিদার উপযোগী আত্মিক খাদ্য সরবরাহ করে এসেছে।—মথি ২৪:৪৫-৪৭.

১০. বিশ্বাস পরিত্যাগ করেছেন এইরূপ একজন অভিষিক্ত ব্যক্তি কিভাবে স্থানান্তরিত হতে পারেন?

১০ ধরুন, একজন অভিষিক্ত ব্যক্তি বিশ্বাস পরিত্যাগ করলেন। সেখানে কি কেউ স্থলাভিষিক্ত হবেন? পৌল তার রূপক জিতবৃক্ষের আলোচনায় ঠিক সেই বিষয়েই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। (রোমীয় ১১:১১-৩২) যদি আত্মায়-জাত কোন ব্যক্তিকে স্থানান্তরিত করার প্রয়োজন হয়, তবে ঈশ্বর স্বর্গীয় আহ্বান সম্ভবত এমন একজনকে দান করবেন, তাঁকে অনেক বছর যাবৎ পবিত্র সেবা প্রদানে যার বিশ্বাস উদাহরণযোগ্য ছিল।—লূক ২২:২৮, ২৯; ১ পিতর ১:৬, ৭ পদগুলির সাথে তুলনা করুন।

কৃতজ্ঞ হওয়ার অনেক কারণ

১১. আমাদের আশার প্রকৃতি যাই হোক না কেন, যাকোব ১:১৭ পদ আমাদের কোন্‌ আশ্বাস দেয়?

১১ যেখানেই আমরা বিশ্বস্তভাবে যিহোবার সেবা করি না কেন, তিনি আমাদের চাহিদা ও সৎ আকাঙ্ক্ষাগুলি পরিতৃপ্ত করবেন। (গীতসংহিতা ১৪৫:১৬; লূক ১:৬৭-৭৪) আমাদের এক প্রকৃত স্বর্গীয় আশা অথবা পার্থিব প্রত্যাশা যাই থাকুক না কেন, ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়ার সুযুক্তিপূর্ণ অনেক কারণ আমাদের রয়েছে। যারা তাঁকে ভালবাসে, তাদের সর্বদা সর্বোত্তম মঙ্গলের জন্যই তিনি বিষয়গুলি করে থাকেন। শিষ্য যাকোব বলেছিলেন যে “সমস্ত উত্তম দান এবং সমস্ত সিদ্ধ বর উপর হইতে আইসে, জ্যোতির্গণের সেই পিতা হইতে নামিয়া আইসে” অর্থাৎ যিহোবা ঈশ্বরের কাছ থেকে আসে। (যাকোব ১:১৭) আসুন আমরা এই দান ও আশীর্বাদগুলির মধ্যে অল্প কয়েকটি লক্ষ্য করি।

১২. কেন আমরা বলতে পারি যে যিহোবা তাঁর প্রত্যেক বিশ্বস্ত দাসেদের এক চমৎকার আশা প্রদান করেছেন?

১২ যিহোবা তাঁর প্রত্যেক বিশ্বস্ত দাসকে এক চমৎকার আশা প্রদান করেছেন। তিনি কিছু ব্যক্তিদের স্বর্গীয় জীবনে আহ্বান করেছেন। তাঁর প্রাক্‌-খ্রীষ্টীয় সাক্ষীদের, যিহোবা পৃথিবীতে অনন্ত জীবনে পুনরুত্থিত হওয়ার এক উজ্জ্বল আশা প্রদান করেছিলেন। উদাহরণস্বরূপ, অব্রাহামের পুনরুত্থানে বিশ্বাস ছিল এবং তিনি “ভিত্তিমূলবিশিষ্ট সেই নগরের”—স্বর্গীয় রাজ্য যেটির অধীনে তিনি পার্থিব জীবনে পুনরুত্থিত হবেন, তার অপেক্ষা করেছিলেন। (ইব্রীয় ১১:১০, ১৭-১৯) এই শেষ সময়ে, আবারও একবার ঈশ্বর লক্ষ লক্ষ ব্যক্তিদের এক পরমদেশ পৃথিবীতে অনন্ত জীবনের আশা অনুমোদন করছেন। (লূক ২৩:৪৩; যোহন ১৭:৩) যে কোন ব্যক্তিকে যিহোবা এইধরনের এক মহান আশা দান করেছেন, নিশ্চিতরূপেই তার জন্য গভীরভাবে কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত।

১৩. তাঁর লোকেদের উপর ঈশ্বরের পবিত্র আত্মা কিভাবে কার্যকারী হয়েছে?

১৩ যিহোবা তাঁর লোকেদের এক দান হিসাবে তাঁর পবিত্র আত্মা প্রদান করেন। স্বর্গীয় আশা প্রদত্ত খ্রীষ্টানেরা পবিত্র আত্মার দ্বারা অভিষিক্ত। (১ যোহন ২:২০; ৫:১-৪, ১৮) তবুও, পার্থিব প্রত্যাশাসম্পন্ন ঈশ্বরের দাসেদের আত্মার সাহায্য ও নির্দেশনা রয়েছে। এর মধ্যে মোশির যিহোবার আত্মা ছিল, যখন তাকে সাহায্য করার জন্য ৭০ জন পুরুষকে তিনি নিযুক্ত করেছিলেন। (গণনাপুস্তক ১১:২৪, ২৫) পবিত্র আত্মার পরিচালনাধীনে, বৎসলেল ইস্রায়েলের সমাগমতাম্বুর একজন দক্ষ কারিগর হিসাবে সেবা করেছিলেন। (যাত্রাপুস্তক ৩১:১-১১) ঈশ্বরের আত্মা গিদিয়োন, যিপ্তহ, শিম্‌শোন, দায়ূদ, এলিয়, ইলীশায় ও অন্যান্যদের উপর এসেছিল। প্রাচীনকালের এই ব্যক্তিবিশেষদের যদিও কখনও স্বর্গীয় প্রতাপে আনা হবে না, তবুও তারা আজকের দিনের যীশুর অপর মেষেদের মত, পবিত্র আত্মার দ্বারা নির্দেশিত ও সাহায্যপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। সুতরাং, ঈশ্বরের আত্মার অধিকারী হওয়ার অর্থ অপরিহার্যভাবেই এটি বোঝায় না যে আমাদের স্বর্গীয় আহ্বান রয়েছে। তথাপি, ঈশ্বরের আত্মা নির্দেশনা সরবরাহ করে, প্রচার ও অন্যান্য ঈশ্বর-দত্ত কার্যভারগুলি সম্পন্ন করতে আমাদের সাহায্য করে, আমাদের পরাক্রমের উৎকর্ষ দান করে এবং আমাদের মধ্যে এর ফল প্রেম, আনন্দ, শান্তি, দীর্ঘসহিষ্ণুতা, মাধুর্য্য, মঙ্গলভাব, বিশ্বস্ততা, মৃদুতা, ইন্দ্রিয়দমন উৎপন্ন করে। (যোহন ১৬:১৩; প্রেরিত ১:৮; ২ করিন্থীয় ৪:৭-১০; গালাতীয় ৫:২২, ২৩) ঈশ্বরের কাছ থেকে এই করুণাপূর্ণ দানের জন্য আমাদের কি তাঁকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত নয়?

১৪. ঈশ্বরের দানস্বরূপ, জ্ঞান ও প্রজ্ঞা থেকে আমরা কিভাবে উপকৃত হই?

১৪ আমাদের আশা স্বর্গীয় অথবা পার্থিব যাই হোক না কেন, জ্ঞান ও প্রজ্ঞা হল ঈশ্বরের কাছ থেকে দানস্বরূপ যার জন্য আমাদের কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত। যিহোবার সঠিক জ্ঞান আমাদের “যাহা যাহা ভিন্ন প্রকার, তাহা পরীক্ষা করিয়া চিনিতে” এবং “প্রভুর [“যিহোবার,” “NW”] যোগ্যরূপে সর্ব্বতোভাবে প্রীতিজনক আচরণ” করতে সাহায্য করে। (ফিলিপীয় ১:৯-১১; কলসীয় ১:৯, ১০) ঈশ্বরীয় প্রজ্ঞা জীবনে আশ্রয় ও পরিচালক হিসাবে কাজ করে। (হিতোপদেশ ৪:৫-৭; উপদেশক ৭:১২) প্রকৃত জ্ঞান ও প্রজ্ঞার ভিত্তি ঈশ্বরের বাক্যের উপর আর অভিষিক্ত ব্যক্তিদের অবশিষ্ট অল্পসংখ্যক ব্যক্তিরা, বিশেষভাবে এটি তাদের স্বর্গীয় আশা সম্বন্ধে যা বলে তার প্রতি আকৃষ্ট হন। কিন্তু ঈশ্বরের বাক্যের প্রতি প্রেম ও এর প্রতি এক উত্তম বোধগম্যতা, আমরা স্বর্গীয় জীবনের জন্য আহ্বানপ্রাপ্ত হয়েছি তা ইঙ্গিত করতে ঈশ্বরের পদ্ধতি নয়। মোশি ও দানিয়েলের মত ব্যক্তিরা যারা এমনকি বাইবেলের বিভিন্ন অংশ লিখেছিলেন কিন্তু তারা পৃথিবীতে জীবনে পুনরুত্থিত হবেন। আমাদের আশা স্বর্গীয় বা পার্থিব যাই হোক না কেন, আমরা সকলেই যিহোবার অনুমোদিত “বিশ্বস্ত ও বুদ্ধিমান্‌ দাস”-দের মাধ্যমে আধ্যাত্মিক খাদ্য লাভ করি। (মথি ২৪:৪৫-৪৭) এইভাবে জ্ঞান অর্জনের জন্য আমরা সকলে কতই না কৃতজ্ঞ!

১৫. ঈশ্বরের সর্বমহান পুরস্কারগুলির মধ্যে অন্যতমটি কী এবং আপনি এটিকে কিভাবে দেখেন?

১৫ ঈশ্বরের সর্বমহান দানগুলির অন্যতম হল যীশুর মুক্তির মূল্যরূপ বলিদানের প্রেমপূর্ণ ব্যবস্থা, যা আমাদের স্বর্গীয় প্রত্যাশা অথবা পার্থিব আশা যাই থাকুক না কেন, সকলকে উপকৃত করে। ঈশ্বর মানবজাতির জগৎকে “এমন প্রেম করিলেন যে, আপনার একজাত পুত্ত্রকে দান করিলেন, যেন, যে কেহ তাঁহাতে বিশ্বাস করে, সে বিনষ্ট না হয়, কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।” (যোহন ৩:১৬) আর যীশুর প্রেম তাঁকে “অনেকের পরিবর্ত্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে” প্রণোদিত করেছিল। (মথি ২০:২৮) প্রেরিত যোহন যেমন ব্যাখ্যা করেছিলেন যে যীশু খ্রীষ্ট “আমাদের [অভিষিক্তদের] পাপার্থক প্রায়শ্চিত্ত, কেবল আমাদের নয়, কিন্তু সমস্ত জগতেরও পাপার্থক।” (১ যোহন ২:১, ২) তাই, আমাদের সকলের অনন্ত জীবনে পরিত্রাণের এই প্রেমপূর্ণ ব্যবস্থার জন্য গভীরভাবে কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত।b

আপনি কি উপস্থিত থাকবেন?

১৬. কোন্‌ উল্লেখযোগ্য ঘটনা ১৯৯৮ সালের ১১ই এপ্রিল সূর্যাস্তের পর উদ্‌যাপিত হবে এবং কাদের উপস্থিত থাকা উচিত?

১৬ তাঁর পুত্রের মাধ্যমে ঈশ্বরের ব্যবস্থাকৃত মুক্তির মূল্যের প্রতি কৃতজ্ঞতা, খ্রীষ্টের মৃত্যু স্মরণ করতে ১৯৯৮ সালের ১১ই এপ্রিল সূর্যাস্তের পর, কিংডম হলে অথবা যিহোবার সাক্ষীরা অন্যান্য যে স্থানগুলিতে মিলিত হবেন সেখানে উপস্থিত থাকতে আমাদের প্রণোদিত করবে। তাঁর পার্থিব জীবনের শেষ রাতে যখন তিনি তাঁর বিশ্বস্ত প্রেরিতদের সাথে এই উদ্‌যাপনটি প্রবর্তন করেছিলেন, তখন যীশু বলেছিলেন: “ইহা আমার স্মরণার্থে করিও।” (লূক ২২:১৯, ২০; মথি ২৬:২৬-৩০) অবশিষ্ট অল্পসংখ্যক অভিষিক্ত ব্যক্তিরা যীশুর নিষ্পাপ মানব দেহের প্রতিনিধিত্বকারী, তাড়ীশূন্য রুটি ও বলিদানের মাধ্যমে পাতিত তাঁর রক্তকে চিত্রিতকারী, অমিশ্রিত দ্রাক্ষারস গ্রহণে অংশ নেবেন। আত্মায়-জাত খ্রীষ্টানেরা কেবল ভোজনে অংশগ্রহণ করবেন কারণ কেবল তারাই নতুন চুক্তি ও রাজ্য চুক্তির মধ্যে রয়েছেন ও তাদের ঈশ্বরের পবিত্র আত্মার অনস্বীকার্য সাক্ষ্য রয়েছে যে তাদের এক স্বর্গীয় আশা আছে। অন্যান্য লক্ষ লক্ষ ব্যক্তিরা মর্যাদাপূর্ণ দর্শক হিসাবে উপস্থিত হবেন, যারা যীশুর বলিদান যা অনন্ত জীবন সম্ভব করেছে এর জন্য ঈশ্বর ও খ্রীষ্টের প্রদর্শিত প্রেমের কারণে কৃতজ্ঞ।—রোমীয় ৬:২৩.

১৭. আত্মায় অভিষিক্ত হওয়ার বিষয়ে আমাদের কী মনে রাখা উচিত?

১৭ পূর্বতন ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি, প্রিয়জনের মৃত্যুর কারণে উদ্ভূত প্রবল আবেগ, পার্থিব জীবনের সাথে সম্পর্কযুক্ত কষ্ট অথবা যিহোবার কাছ থেকে কিছু বিশেষ আশীর্বাদপ্রাপ্তি অনুভব করা, হয়ত কিছু ব্যক্তিদের ভুলভাবে মনে করাতে পরিচালিত করতে পারে যে স্বর্গীয় জীবন তাদের জন্য। কিন্তু আমাদের সকলের মনে রাখা উচিত যে খ্রীষ্টের মুক্তির মূল্যরূপ বলিদানের প্রতি কৃতজ্ঞতা দেখাতে শাস্ত্র আমাদের স্মরণার্থক প্রতীকে অংশগ্রহণ করতে আদেশ দেয় না। এছাড়াও, আত্মায়-জাত হওয়া “যে ইচ্ছা করে, বা যে দৌড়ে, তাহা হইতে . . . হয় না, কিন্তু . . . ঈশ্বর হইতে হয়,” যিনি যীশুকে এক আত্মিক পুত্র হিসাবে জন্ম দিয়েছিলেন আর যিনি কেবল ১,৪৪,০০০ জন ব্যক্তিকে প্রতাপে আনয়ন করেন।—রোমীয় ৯:১৬; যিশাইয় ৬৪:৮.

১৮. আজকে যারা যিহোবার সেবা করছে তাদের অধিকাংশের জন্য কোন্‌ আশীর্বাদগুলি অপেক্ষা করছে?

১৮ পরমদেশ পৃথিবীতে অনন্ত জীবন, এক বিরাট সংখ্যক লোকেদের ঈশ্বর-দত্ত আশা, যারা এই শেষ কালে যিহোবার সেবা করছেন। (২ তীমথিয় ৩:১-৫) অবিলম্বেই, তারা এই বিস্ময়কর পরমদেশ উপভোগ করবেন। এরপর স্বর্গীয় শাসনের অধীনে অধ্যক্ষগণ পার্থিব বিষয়গুলি পরিচালনা করবেন। (গীতসংহিতা ৪৫:১৬) পৃথিবীর অধিবাসীরা যখন ঈশ্বরের আইনগুলি মেনে চলবেন এবং যিহোবার পথ সম্বন্ধে আরও শিখবেন, তখন পৃথিবীতে শান্তিপূর্ণ অবস্থা বিদ্যমান থাকবে। (যিশাইয় ৯:৬, ৭; প্রকাশিত বাক্য ২০:১২) গৃহ নির্মাণ করতে ও পৃথিবীকে বশীভূত করতে সেখানে প্রচুর কাজ থাকবে। (যিশাইয় ৬৫:১৭-২৫) আর মৃতেরা যখন জীবনে ফিরে আসবেন তখন আনন্দপূর্ণ পরিবার পুনর্মিলনের কথা চিন্তা করুন! (যোহন ৫:২৮, ২৯) এক চূড়ান্ত পরীক্ষার পর, সমস্ত দুষ্টতা দূরীভূত হবে। (প্রকাশিত বাক্য ২০:৭-১০) এরপর, চিরকালের জন্য পৃথিবী সিদ্ধ মানুষদের দ্বারা পরিপূর্ণ হবে, যারা ‘ক্ষয়ের দাসত্ব হইতে মুক্ত ও যাহাদের ঈশ্বরের সন্তানগণের প্রতাপের স্বাধীনতা আছে।’

[পাদটীকাগুলো]

a শাস্ত্রের প্রতি অন্তর্দৃষ্টি (ইংরাজি), খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ২২৫-৬ দেখুন।

b প্রহরীদুর্গ (ইংরাজি), মার্চ ১৫, ১৯৯১, পৃষ্ঠা ১৯-২২ দেখুন।

আপনি কিভাবে উত্তর দেবেন?

◻ “বিনামূল্যেই জীবন-জল গ্রহণ” করার অর্থ কী?

◻ আমাদের আশা স্বর্গীয় বা পার্থিব যাই হোক না কেন, ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ হওয়ার কোন্‌ কারণগুলি আমাদের রয়েছে?

◻ কোন্‌ বাৎসরিক উদ্‌যাপনে আমাদের সকলের উপস্থিত হওয়া উচিত?

◻ যিহোবার অধিকাংশ লোকেদের জন্য ভবিষ্যতে কী রয়েছে?

[১৮ পৃষ্ঠার চিত্র]

লক্ষ লক্ষ ব্যক্তিরা ‘বিনামূল্যে জীবন-জল গ্রহণ করছেন।’ আপনি কি তাদের মধ্যে রয়েছেন?

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৫)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার